শিরোনামঃ

সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে যে ২৩টি অভিযোগ আনা হয়েছে

সিএইচটি টুডে ডেস্ক।

মানবতাবিরোধী অপরাধে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী রায় ঘোষণার জন্য  আজ মঙ্গলবার দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।

বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে এ রায় ঘোষণা করা হবে। ট্রাইব্যুনালের সদস্য বিচারপতিরা হলেন- বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও আনোয়ারুল হক।

Picture11

তার বিরুদ্ধে আনীত প্রসিকিউশনের ২৩ অভিযোগের মধ্যে সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে ১৭টি অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে বলে প্রসিকিউশন দাবি করেছে।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ, নির্যাতন, ধর্মান্তরে বাধ্য করাসহ ২৩টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করেছে প্রসিকিউশন।

আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনের ৩(২)(এ)(সি)(১)(জি)(এইচ) ধারা অনুযায়ী অপরাধ করেছেন বলে এসব অভিযোগে বলা হয়।

প্রথম অভিযোগে বলা হয়েছে, একাত্তরের ৪ বা ৫ এপ্রিল রাতে ৬ ব্যক্তিকে অপহরণ করে গুডসহিলে নিয়ে আটক করে রাখা। এরপর তাদের নির্যােতন করে গুম করে ফেলা।

অভিযোগ-২ এ বলা হয়েছে, একাত্তর সালের ১৩ এপ্রিল সকাল আনুমানিক সাড়ে ছয়টা থেকে সাতটার মধ্যে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বে পাকিস্তানি হানাদার দখলদার সেনাবাহিনীর একদল সদস্য গহিরা গ্রামে হিন্দু অধ্যুষিত পাড়ায় সশস্ত্র অভিযান চালিয়ে চারজনকে হত্যা করা।

অভিযোগ-৩ এ বলা হয়েছে, ওই একই তারিখে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ওরফে সাকা চৌধুরী পাকিস্তানি দখলদার সেনাবাহিনীকে নিয়ে ঘটনাস্থল গহিরা শ্রী কুণ্ডেশ্বরী ঔষধালয়ের প্রতিষ্ঠাতা মালিক নূতন চন্দ্র সিংহকে হত্যা করা।

অভিযোগ-৪ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ১৩ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী স্থানীয় সহযোগীদেরসহ পাকিস্তানি দখলদার সেনাবাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে হিন্দু অধ্যুষিত জগৎমল্লপাড়ায় সশস্ত্র অভিযান চালান। এখানে গুলি চালিয়ে ৩২ জন হিন্দু নারী-পুরুষকে হত্যা করেন।

অভিযোগ-৫ এ বলা হয়েছে, একাত্তরের ১৩ এপ্রিল বেলা আনুমাণিক একটার দিকে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী কতিপয় অনুসারীদের নিয়ে চট্টগ্রাম জেলার রাউজানের সুলতানপুর গ্রামে হামলা চালান। সেনা সদস্যরা বণিকপাড়ায় প্রবেশ করে ধর্মীয় বিদ্বেষপ্রসূত হয়ে সশস্ত্র অভিযান চালিয়ে এলাকার নেপাল চন্দ্র ধর, মনীন্দ্র লাল ধর, উপেন্দ্র লাল ধর ও অনিল বরণ ধরকে একত্রিত করে গুলি করে। এতে প্রথম তিনজন মারা যান।হত্যাকাণ্ড শেষে বাড়িঘরে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়া হয়।

অভিযোগ-৬ এ বলা হয়েছে, একাত্তরের ১৩ এপ্রিল বিকেল ৪টা থেকে ৫টার দিকে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী হিন্দু জনগোষ্ঠীকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার জন্য রাউজানের ঊনসত্তরপাড়ায় সশস্ত্র অভিযান চালান। ওই পাড়ায় পাকিস্তানি সেনা ও তাদের দোসররা এলাকার হিন্দু নর-নারীদের স্থানীয় ক্ষিতীশ মহাজনের বাড়ির পেছনে পুকুর পাড়ে শান্তি মিটিংয়ের নামে একত্রিত করে। পরে সাকা চৌধুরীর প্রত্যক্ষ উপস্থিতিতে পাকিস্তানি সেনারা নিরীহ নিরস্ত্র ও একত্রে বসানো হিন্দু নর-নারীদের ব্রাশফায়ারে ৫০ জনকে হত্যা করে।

অভিযোগ-৭ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ১৪ এপ্রিল দুপুর আনুমাণিক ১২টার দিকে আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বে একদল পাকিস্তানি সেনা সদস্য রাউজান পৌরসভা এলাকার সতীশ চন্দ্র পালিতের বাড়িতে প্রবেশ করে। পরে তাকে গুলি করে হত্যা করে।

অভিযোগ-৮ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ মোজাফফর আহম্মদ তার পুত্র শেখ আলমগীরকে অপহরণ করে গুম করে ফেলা।

অভিযোগ-৯ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে বোয়ালখালী থানার মুন্সীরহাটের শান্তি দেবকে ধরে নিয়ে গুলি করে হত্যা করা। ওই সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও রাজাকার বাহিনীর সদস্যরা বণিকপাড়ার রামবাবুর ঘর-বাড়ি ও কদুরখিল হিন্দুপাড়া লুটপাট করে।

অভিযোগ-১০ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ১৩ এপ্রিল পাকিস্তানিরা সাকা চৌধুরীর সঙ্গে ডাবুয়া গ্রামে মানিক ধরের বাড়িতে এসে তার জিপ গাড়ি ও ধান ভাঙার কল লুট করে নিয়ে যায়। মানিক ধর সাকা চৌধুরীসহ কয়েক জনের বিরুদ্ধে এ বিষয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।

অভিযোগ-১১ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ২০ এপ্রিল সকালবেলা মুসলিম লীগ নেতা ফজলুল কাদের চৌধুরী ও আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারীরা তাদের নির্দেশেই পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বোয়ালখালী থানার হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা শাকপুরা গ্রামে সশস্ত্র অভিযান চালিয়ে হিন্দুদের হত্যা করে। সেখানে ৫২ জনের লাশ শনাক্ত করা হয়।

অভিযোগ-১২ এ বলা হয়েছে, ৫ মে সকাল সাড়ে ১০টায় সাকা চৌধুরীর উপস্থিতিতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী রাউজান থানার জ্যোতিমল্ল গ্রামে গুলি করে বিজয় কৃষ্ণ চৌধুরী রাখাল, বিভূতি ভূষণ চৌধুরী, হীরেন্দ্র লাল চৌধুরীকে হত্যা করে।

অভিযোগ-১৩ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ১৫ মে বাদ মাগরিব অর্থাৎ সন্ধ্যার সময় আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নির্দেশে তাদের সহযোগী শান্তি কমিটির সদস্য অলি আহম্মদ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে ঘাসিমাঝির পার এলাকায় উপস্থিত হয়ে এলাকার লোকজন আওয়ামী লীগের সমর্থক হওয়ায় রাজনৈতিক বিদ্বেষপ্রসূত তাদের বাড়িঘরে ঢুকে পড়ে পারস্পরিক ঘনিষ্ঠ যোগসাজশে ও চক্রান্তে আক্রমণ করে লুটপাট, ছয় জনকে গুলি করে হত্যা, দুই জনকে গুরুতর আহত এবং অন্তত পাঁচ মহিলাকে ধর্ষণ করে।

অভিযোগ-১৪ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ২০ মে বিকেল ৪টার দিকে আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বে তার সহযোগী কয়েকজন রাজাকার সদস্য পাকিস্তানি সেনা সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানার পথেরহাটের কর্তার দীঘির পাড়ে মোঃ হানিফকে অপহরণ ও আটক করে গুডসহিল নিয়ে নির্যাতন করে। মুক্তিপণের টাকা দিতে না পারার কারণে মোঃ হানিফকে হত্যা করা হয়।

অভিযোগ-১৫ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের মে মাসের মাঝামাঝি শেখ মায়মুন আলী চৌধুরী তার ভাগ্নি জামাই মোস্তাক আহম্মেদ চৌধুরীর চট্টগ্রাম শহরের রহমতগঞ্জের বাসায় ছিলেন।আনুমানিক বিকেল তিনটা সাড়ে তিনটার দিকে হঠাৎ করে আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বে দু’টি ট্রাকে পাকিস্তানি সেনাসদস্যরা এসে  শেখ মায়মুন আলী চৌধুরীকে  গুডসহিল নির্যাতন কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও ফজলুল কাদের চৌধুরীর নির্দেশে পরনের জাঙ্গিয়া ছাড়া সকল কাপড়-চোপড় খুলে ফেলে হাত-পা বেঁধে তাকে দৈহিক নির্যাতন করা হয়।

অভিযোগ-১৬ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ৭ জুন রাজাকার মাকসুদুর রহমান ও ফজলুল কাদের চৌধুরী পাকিস্তানি সেনা সদস্যদের সহযোগিতায় জামাল খান রোড থেকে ওমর ফারুককে ধরে নিয়ে গুডসহিলের চর্টার সেলে রাখেন। পরবর্তীতে আটকাবস্থায় তাকে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নির্দেশে নির্যাতন ও হত্যা করা হয়।

অভিযোগ-১৭ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ৫ জুলাই সন্ধ্যা আনুমাণিক সাতটা থেকে সাড়ে সাতটার দিকে আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী তার আরও ২/৩ জন সহযোগীসহ পাকিস্তান সেনা সদস্যরা চট্টগ্রাম জেলার কোতোয়ালি থানার হাজারী লেনের জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর পোড়োবাড়ি থেকে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক নিজাম উদ্দিন আহম্মেদ, সিরাজ ও ওয়াহেদ ওরফে ঝুনু পাগলাকে অপহরণ করে।

অভিযোগ-১৮ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন জুলাই মাসের তৃতীয় সপ্তাহে একদিন ভোর  সাড়ে ৫টায় আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পিতা ফজলুল কাদের চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ সহচর মুসলিম লীগ নেতা শিকারপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মৃত শামসু মিয়া সহযোগী তিনজন রাজাকারসহ চট্টগ্রাম জেলার চান্দগাঁও থানার মোহারা গ্রামে আব্দুল মোতালেব চৌধুরীর বাড়িতে যান। সেখানে গিয়ে তারা মোঃ সালেহউদ্দিনকে অপহরণ করেন। এরপর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গাড়িতে নিয়ে তাকে গুডসহিলে টর্চার সেলে নেয়া হয়।

অভিযোগ-১৯ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই রাত আনুমাণিক সাড়ে আটটায় হাটহাজারীর নেয়ামত আলী রোডের সাহেব মিয়ার বাড়ি (রজমান টেন্ডলের বাড়ি) ঘেরাও করে তার দু’ছেলে নুর মোহাম্মদ ও নুরুল আলমকে অপহরণ করা হয়। এরপর রশি দিয়ে বেঁধে গুডসহিলে টর্চার সেলে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাদের অপর ভাই মাহবুব আলমের সন্ধান পান। আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী নুর মোহাম্মদ ও নুরুল আলমকে ১০ হাজার টাকা মুক্তিপণের বিনিময়ে গুডসহিলের নির্যাতন কেন্দ্রে থেকে ছেড়ে দেন। অভিযোগ-২০ এ বলা হয়েছে, ২৭/২৮ জুলাই বিকেল ৩/৪টায় রাজাকার বাহিনী আকলাচ মিয়াকে ধরে নিয়ে যায়। এরপর তাকে গুডসহিলে নিয়ে নির্যাতন করা হয়। সেখানে তার মৃত্যু ঘটে।

অভিযোগ-২১ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে ৫/৭ তারিখের দিকে চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানার বিনাজুরি গ্রামের ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুল হক চৌধুরীকে আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাকে অপহরণ করে গুডসহিলে নিয়ে নির্যা্তন করে। অভিযোগ-২২ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের আগস্ট মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের শেষ দিকে এইচএসসি পরীক্ষা চলাকালীন রাত আনুমাণিক ৯টায় মোঃ নুরুল আনোয়ার চৌধুরীকে অপহরণ করা হয়। গুডসহিলে নিয়ে তার ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালানো হয়। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী মোঃ নুরুল আনোয়ারের কাছ থেকে সাড়ে ছয় হাজার টাকা মুক্তিপণ আদায় করেন।

অভিযোগ-২৩ এ বলা হয়েছে, ২ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ সালে সন্ধ্যা আনুমাণিক সোয়া ছয়টা থেকে সাড়ে ছয়টার সময় আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ সহযোগী মুসলিম ছাত্র পরিষদের সভাপতি ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের আলশামস কমান্ডার হামিদুল কবির চৌধুরী খোকা, মাহবুব, সৈয়দ ওয়াহিদুর আলম গং চট্টগ্রাম জেলার কোতোয়ালি থানার ৪০ আব্দুস সাত্তার রোড এলাকার এম সলিমুল্লাহর একজন হিন্দু কর্মচারীকে নির্যাকতনে বাধা দেয়ায় এম সলিমুল্লাহকে গুডসহিলে নির্যাতন করা হয়। অভিযোগ-২১ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে ৫/৭ তারিখের দিকে চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানার বিনাজুরি গ্রামের ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুল হক চৌধুরীকে আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নেতৃত্বে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাকে অপহরণ করে গুডসহিলে নিয়ে নির্যা্তন করে।

অভিযোগ-২২ এ বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের আগস্ট মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের শেষ দিকে এইচএসসি পরীক্ষা চলাকালীন রাত আনুমাণিক ৯টায় মোঃ নুরুল আনোয়ার চৌধুরীকে অপহরণ করা হয়। গুডসহিলে নিয়ে তার ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালানো হয়। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী মোঃ নুরুল আনোয়ারের কাছ থেকে সাড়ে ছয় হাজার টাকা মুক্তিপণ আদায় করেন।

অভিযোগ-২৩ এ বলা হয়েছে, ২ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ সালে সন্ধ্যা আনুমাণিক সোয়া ছয়টা থেকে সাড়ে ছয়টার সময় আসামি সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ সহযোগী মুসলিম ছাত্র পরিষদের সভাপতি ও চট্টগ্রাম অঞ্চলের আলশামস কমান্ডার হামিদুল কবির চৌধুরী খোকা, মাহবুব, সৈয়দ ওয়াহিদুর আলম গং চট্টগ্রাম জেলার কোতোয়ালি থানার ৪০ আব্দুস সাত্তার রোড এলাকার এম সলিমুল্লাহর একজন হিন্দু কর্মচারীকে নির্যাকতনে বাধা দেয়ায় এম সলিমুল্লাহকে গুডসহিলে নির্যাতন করা হয়।

Print Friendly, PDF & Email

Share This:

খবরটি 237 বার পঠিত হয়েছে


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

*
*

Time limit is exhausted. Please reload CAPTCHA.

ChtToday DOT COMschliessen
oeffnen